Some link জেএন.বাংলা: কম্পিউটার টেক

flashvortex

কম্পিউটার টেক

আপনার কম্পিউটার লক এবং আনলক করুন পেনড্রাইভ দিয়ে গোয়েন্দা স্টাইলে

সালাম  এর আগে যদি পোস্ট হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমা করবেন। আজকের টিউন পেনড্রাইভ দিয়ে পিসি লক এবং আনলক করার উপায়।
সবাই সাধারনত কম্পিউটার লক করে পাসওয়ার্ড দিয়ে। তবে তা যদি হ্যাক হয়ে যায় তাহলে আপার পিসি সহজেই খুলে ফেলতে পারবে। তাউ একটা পরিপূরক
ব্যাবস্থা রাখা উচিত। আর সেটা হতে পারে আপনার পেন ড্রাইভ।
আপনি পেন ড্রাইভ দিয়ে আপনার কম্পিউটার লক এবং আনলক করতে পারবেন। অনেকটা গোয়েন্দা স্টাইলে। যখন কম্পিউটার চালু করবেন, তখন পেন ড্রাইভ ঢুকালে কম্পিউটার অন হবে, নতুবা হবেনা। কেউ যদি আপনার পেন রাইভ ছারা আপনার কম্পিউটার অন করে তাহলে Access Denied দেখাবে।
তাহলে আসুন দেখে নেয়া যাক কিভাবে এটা করা যাবে।
প্রথম ধাপ : আপনাকে প্রথমে Predator  নামের এই সফটওয়ারটি ডাউনলোড করতে হবে
২য় ধাপ : Predator  সফটওয়ার টা চালু করুন। চালু করার পর আপনার পেনড্রাইভ টি ইউএসবি পোর্টে ঢোকান। আপনার পেনড্রাইভের ডাটার কোনো ক্ষতি হবেনা। তাই নিশ্চিন্তে আপনার ব্যাবহৃত পেনড্রাইভ দিতে পারেন।
আপনি যখন পেন ড্রাইভ ঢোকাবেন তখন একটা দায়ালগ বক্স আসবে। এখানে আপনাকে পাসোয়ার্ড সেট করতে বলবে। OK ক্লিক করুন
৩য় ধাপ : এখন preference কিছু সেটিংস সেট করে নিন। প্রথমে new password একটা নতুন পাসওয়ার্ড দিন। কারন যদি আপনি আপনার পেন ড্রাইভ হারিয়ে ফেলেন, তাহলে এই পাসওয়ার্ড এর সাহাজ্যে আপনি আপনার পিসি খুলতে পারবেন।
এবার সর্বশেষে Flash Drive অপশনে আপনার ঢোকানে ড্রাইভ টির লেটার সিলেক্ট করে দিন। দিয়ে Create Key ক্লিক করুন।

৪র্থ ধাপ : উপরে create key ক্লিক করার পর Predator বন্ধ হয়ে যাবে। পুনরায় চালু করুন ডেস্কটপে টাস্কবারে predator  আইকোনে ক্লিক করুন। কয়েক সেকেন্ড পর predator আইকোন টি সবুজ রঙের হবে। এটার মানে হলন predator এখন আক্টিভ আছে।
প্রতি ৩০ সেকেন্ড পর পর predator চেক করবে যে আপনার পেনড্রাইভ লাগানো আছে কিনা। যদি লাগানো না থাকে তাহলে আপনার পিসি আবার লক হয়ে যাবে।
আপনি যদি Predator pause করতে চান তাহলে pause monitoring ক্লিক করুন। কেউ যদি আপনার পিসি লক অবস্থায় চালু করতে যায়, তাহলে আপনি তার লগ দেখতে পাবেন। Predator এর লগ সেকশনে।
টিউনটি এর আগে এখানে প্রকাশিত

 

VLC Player দিয়ে কিভাবে ভিডিও ক্লিপ কাটতে হয়?

অনেকেই হয়তো জানেন কিবাভে ভিডিও ক্লিপ কাটতে হয়,
কিন্তু যারা জানেন না তাদের জন্য বলছি এইটা খুবই সহজ
প্রথমে আপনাকে VLC এর নতুন ভার্সন ডাউনলোড করতে হবে
এরপর আপনি প্লেয়ারটি ওপেন করে নিচের মত করে
advance option সিলেক্ট করু

এরপর আপনি কিছু অতিরিক্ত আইকন দেখতে পাবেনপ্রথম লাল বাটনটি হলো রেকর্ড বাটন

এবার একটি ভিডিও ফাইল ওপেন করেন তারপর রেকর্ড বাটন চাপেন ,ব্যাস শুরু হয়ে গেল
যেখানে শেষ করতে চান ওখানে গিয়ে আবার একই  বাটন চাপেন

আর এই রেকর্ড ক্লিপটি পাবেন,My documents\vedio|VLC record
VLC এর নিঊ ভার্সন এর জন্য ক্লিক করুন এইখানে
http://www.filehippo.com/download_vlc/

 

 পিসি ব্যবহারকারীর সাধারণ ১০ ভুল ও প্রতিকার

মানুষ মাত্রই ভুল করেএই চিরসত্য বাক্যটি আরও প্রবলভাবে বাস্তবতা পেয়েছে কমপিউটার ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রেবিশেষ করে নবিস ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রেতবে এসব ভুলভ্রান্তি ব্যবহারকারীরা খুব সহজেই এড়াতে পারেন কিছু সাধারণ কৌশল অবলম্বন করে
আপনি যদি একজন নতুন কমপিউটার ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন কিংবা মাঝেমধ্যে কমপিউটার ব্যবহার করেন তাহলে ভুল করা বা হওয়া খুবই স্বাভাবিকআর এসব ভুল আপনার কাছে মনে হতে পারে কমপিউটারের হার্ডওয়্যার বা সফটওয়্যারসংশ্লিষ্ট বা আপনার আচরণগতএর ফল খুব তুচ্ছ বা ভয়াবহ ধরনের হতে পারেসাধারণ কমপিউটার ব্যবহারকারীরা সাধারণত যে ধরনের ছোটখাটো ভুল করেন, তা কিভাবে এড়ানো যায় তার আলোকে এ লেখা উপস্থাপন করা হয়েছে এবারের ব্যবহারকারীর পাতায়এখানে আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরব পিসি ব্যবহারকারীর সাধারণ ১০ ভুল ও প্রতিকারএই ছোট কিন্তু মারাত্মক ভুলগুলির প্রতিকার আমার এই লেখায় আমি তুলে ধরেছিপ্রতিকারগুলি দেখতে এখানে ক্লিক করুনআশা করি ভালো লাগবে
দুর্ঘটনাজনিত শেয়ারিং
কাগজে কোনো ডকুমেন্ট তৈরি করা বা ফটোগ্রাফ যেভাবে সম্পৃক্ত করা হবেঠিক সেভাবেই দেখা যাবেকিন্তু একই বিষয় যদি কমপিউটারের স্ক্রিনের ক্ষেত্রে বিবেচনা করা হয়, তাহলে আপনার পরিকল্পনা অনুযায়ী সব প্রচেষ্টাই কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভন্ডুল হবে তা নির্দ্বিধায় বলা যায়কেননা অনেক ফাইলে যুক্ত থাকে লুকানো তথ্যযেমন- ডিজিটাল ক্যামেরা ছবিতে যুক্ত করে ছবি তোলার সময়, তারিখ এবং ফটো তৈরির এক্সপোজার সেটিং যেমন মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে ডকুমেন্ট সেভ করলে তাতে যুক্ত হতে পারে অথারের নেম, রিভিশন তারিখ এবং নাম্বার বা টেক্সট তৈরি করতে কতটুকু সময় লেগেছে ইত্যাদি
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই মেটাডাটা খুব একটা কাজে আসে না, তবে ডিজিটাল ফটোর দিন-তারিখ দেখে আপনি জানতে পারবেন, বুঝতে পারবেন বিশেষ কোনো মুহূর্তের ঘটনা
উইন্ডোজে এ ধরনের কোনো তথ্য উন্মোচন করতে পারবেন, এজন্য Windows-এ ডান ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করে Details ট্যাবে ক্লিক করতে হবেএর ফলে পাবেন Remove Properties and Personal Information অপশনকতটুকু মেটাডাটা অপসারিত হবে তার জন্য একটি সীমা রয়েছেগুরুত্বপূর্ণ ও একান্ত গোপনীয় ফাইল যাতে দুর্ভাগ্যজনকভাবে ডিলিট হয়ে না যায়, তার জন্য Words save as... ফিচার ব্যবহার করে ডকুমেন্টকে টেক্সট ফাইল হিসেবে সেভ করা উচিত
ইউএসবি ড্রাইভ ড্যামেজ হওয়া
ইউএসবি খুবই সহায়ক এক ডিভাইসতবে উইন্ডোজের কোনো রানিং কাজ শেষ করার আগে ইউএসবি ড্রাইভকে প্ল্যাগ আউট করলে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারেএমন অবস্থায় কিছু কিছু ডিভাইসের ক্ষেত্রে যেমন প্রিন্টারের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বাজে অবস্থার সৃষ্টি হতে পারেএক্ষেত্রে পরবর্তী সময়ে প্রিন্টিংয়ের কাজ শুরু করার আগে আপনাকে হয়তো পিসি এবং প্রিন্টার উভয়ই রিস্টার্ট করতে হতে পারেআপাত দৃষ্টিতে এটি তেমন ক্ষতিকর বা সমস্যা সৃষ্টি না করলেও বড় ধরনের স্টোরেজ ডিভাইসের ক্ষেত্রে বেশ ভালোই ক্ষতি হতে পারেকেননা স্টোরেজ ডিভাইসে ডাটা সেভ হওয়ার সময় ডিভাইসকে প্লাগ আউট করার ফলে ডাটা চিরতরে হারিয়ে যেতে পারে কিংবা আগে ধারণ করা ফাইলের সাথে মিশিয়ে ফেলতে পারে
এ ধরনের ঝুঁকি এড়ানোর জন্য স্ক্রিনের নিচে ডান দিকে উইন্ডোজের নোটিফিকেশন এড়িয়ায় Safely Remove Hardware আইকনে ডাবল ক্লিক করুন আপনার কমপিউটারের রিমুভেবল ডিভাইসের লিস্ট পাওয়ার জন্যএরপর কাঙ্ক্ষিত ডিভাইসটি সিলেক্ট করে Ok করলে উইন্ডোজ আপনাকে জানাবে কখন নিরাপদে ডিভাইস রিমুভ করতে হবে প্রক্রিয়া অবলম্বন করলে ডাটা হারানোর সম্ভাবনা থাকে না
ভুল হার্ডওয়্যার কেনা
নতুন পিসি কেনার ক্ষেত্রে বা কোনো পার্টস বদলিয়ে নতুন সংস্করণের পার্টস দিয়ে আপগ্রেড করার ক্ষেত্রে অবশ্যই অভিজ্ঞ কারও সহায়তা নিয়ে কিনবেন, অন্যথায় প্রত্যাশিত সুবিধা পাওয়া থেকে বঞ্চিত হতে হবে
নতুন পিসি কেনার ক্ষেত্রে আপনার বর্তমান ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বা চাহিদা যথাযথভাবে ভেন্ডরকে অভিহিত করুনএক্ষেত্রে অবশ্য অভিজ্ঞ কোনো একজনের সহায়তা নিলে ভালো হবে বা সুপ্রতিষ্ঠিত ব্র্যান্ডের প্রতি নজর দিতে পারেন যারা আপনার চাহিদা অনুযায়ী পণ্য সরবরাহ করতে পারবেতাছাড়া যাদের কাছ থেকেই পণ্য কেনেন না কেন ওয়ারেন্টি কার্ড যেমন নিতে হবে, তেমনি নিশ্চিত হতে হবে বিক্রয়োত্তর সেবার ব্যাপারে
আপনি পূর্ণাঙ্গ পিসি বা পিসির বিভিন্ন কম্পোনেন্ট যা-ই কেনেন না কেন, কেনার আগে ওয়ারেন্টির ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে নিন এবং কেনার সময় ওয়ারেন্টি কার্ড নিতে ভুল করবেন নাযদি বিশেষ কোনো কম্পোনেন্ট কেনেন, তাহলে আপনার পিসির সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হবে কি না তা পিসি ভেন্ডরকে আপনার পিসির কনফিগারেশন জানিয়ে কেনা উচিত

 

 

পিসির ঝুটঝামেলা এবং তার সমাধান

কমপিউটার ব্যবহারকারীদের নিত্যনতুন সমস্যায় পড়তে হয়সেই সবসমস্যার সমাধান আমরা দেয়ার চেষ্টা করব এখানেপ্রতিদিনের এই ঝুট ঝামেলার খবর পেতে পারেন সব একসাথে আশা করি আপনার উপকৃত হবেন
সমস্যা :পিসিতে পেনড্রাইভ অনেক স্লো কাজ করছেপ্রথম দিকে ডাটা ট্রান্সফার বেশ দ্রুতগতিতেই হতো, কিন্তু এখন অনেক সময় লাগছেআমার পেনড্রাইভের মডেল ট্রান্সসেন্ড ভি৬০ ৪ গিগাবাইটঅন্য পিসিতে কাজ করার সময় ভালোই স্পিড পাওয়া যায়, কিন্তু আমার পিসিতেই এ সমস্যা দেখা দিচ্ছেসমস্যা কি পেনড্রাইভে নাকি পিসিতে? এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবো কিভাবে?
সমাধান :কি ধরনের ফাইল ট্রান্সফার করা হচ্ছে তার ওপরেও পেনড্রাইভের ডাটা ট্রান্সফারের গতি নির্ভর করেঅনেক ছোট ফাইল একসাথে ট্রান্সফার করার সময় তা অনেক সময় স্লো হয়ে যায়, আর বড় আকারের সিঙ্গেল ফাইল ট্রান্সফারের সময় গতি বেশি হয়পেনড্রাইভ থেকে পিসিতে ডাটা ট্রান্সফার করার জন্য টেরাকপি (TeraCopy) নামের সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেনএতে ফাইল ট্রান্সফারের সময় তা পজ করতে পারবেন এবং একসাথে আলাদা আলাদা অনেক ফাইল কপি করার কমান্ড দিতে পারবেনসেই সাথে প্রতিটি কপি কমান্ডকে কন্ট্রোলও করতে পারবেন http://www.codesector.com লিঙ্কটি থেকে টেরাকপি সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন বিনামূল্যে
সমস্যা : ব্রাউজিংয়ের সময় কোনো ওয়েবপেজ সেভ করতে দিলে সিপিইউ থেকে শব্দ করে এবং ভারি কোনো কাজ করার সময় মাঝে মাঝে পিসি হ্যাং করেভাইরাসের কারণে কি এ ধরনের সমস্যা হতে পারে? গেম খেলার সময় গেম লোড হতে বেশ সময় লাগে
সমাধান :আপনার প্রসেসরের ফ্যানের শব্দ হচ্ছে যখন তা বেশ জোরে ঘুরছেযখন আপনি কোনো ওয়েবপেজ সেভ করছেন- তখন তা সেভ করার সময় প্রসেসরের মধ্য দিয়ে বেশ দ্রুতগতিতে ডাটা ট্রান্সফার করেএতে প্রসেসরের কার্যক্ষমতা বেড়ে যায় সাধারণ অবস্থার চেয়েসে জন্য প্রসেসর গরম হয়ে ওঠে আর কুলিং ফ্যানের গতি আরো বেড়ে যায় প্রসেসর ঠান্ডা করার জন্যক্যাসিং খুলে আপনার প্রসেসরের ওপরে রাখা হিটসিঙ্কটি চেক করুনএতে হয়তো বেশ ময়লা জমে রয়েছে, যার কারণে প্রসেসর ঠিকমতো ছেড়ে দিয়ে ঠান্ডা হতে পারছে না এবং কুলিং ফ্যানের ওপরে চাপ বাড়াচ্ছেপ্রসেসর বেশি গরম হয়ে গেলে হ্যাং হওয়া বা মেশিন স্লো হয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটতে পারেমাসে অন্তত একবার ক্যাসিং খুলে ভেতরের অংশ পরিষ্কার করুনদুই থেকে তিন মাস অন্তর কুলিং ফ্যান ও হিটসিঙ্ক পরিষ্কার করার চেষ্টা করুনএতে কমপিউটার এ ধরনের সমস্যার হাত থেকে বাঁচাতে পারবেন ধুলোবালি কমপিউটারের যন্ত্রাংশের জন্য বেশ ক্ষতিকর, তাই পিসি এমন স্থানে রাখা উচিত যেখানে ধুলোবালি কম প্রবেশ করতে পারে এবং ডাস্ট কভার ব্যবহার করা আবশ্যকতবে ডাস্ট কভার ব্যবহার করার ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে কাজ শেষে পিসি বন্ধ করার পর পিসিটি ঠান্ডা হবার সুযোগ না দিলে গরমে পিসির যন্ত্রাংশের ক্ষতি হবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়


আপনার PC কে Rating দিন এবং Performance সতেজ রাখুন

অনেকে হয়তো জানেন না Rating কি, একটু বুঝিয়ে বলছি- Rating এর কাজ হচ্ছে আপনার কম্পিউটারের সকল Hardware-এর Performance কে পরিক্ষা করে একটা মান নির্ধারণ করেঅনেকেই হয়ত বলতে পারেন এটা আর এমন কি এটা না করলে কি হবে? এটা না করলে আপনার PC সম্পূর্ণরুপে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবেনা ফলশ্রুতিতে আপনার পিসির গতি কমে যাবেঅনেক সময় লক্ষ্য করবেন পিসি ফাস্ট করার যতরকম ট্রিকস আছে সবগুলো এপ্লাই করার পরেও পিসি যতটা দ্রুত কাজ করার কথা সেরকম করছে না (অবশ্যে Virus-এর কারণে যদি হয় তাহলে আমার কিছু বলার নেই)তখন একটু চেক করে দেখুনতো আপনার পিসিতে Rating দেওয়া হয়েছি কিনাযদি না দেওয়া থাকে তাহলে আমার মত করে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন-
প্রথমে My Computer-এ রইট ক্লিক করে Properties-এ যান (শর্টকাট win + pause break). তাহলে নিচের মত Window আসবেএখানে দেখেন আমার পিসির Rating হচ্ছে 5.9 তো আপনার পিসিতে যদি Rating না দেওয়া থাকে তাহলে ঘরটি ফাঁকা দেখাবে এবং Rating দিতে বলবেএখন আপনি এখান থেকে Windows Experience Index-এ ক্লিক করুন তাহলে Rating দেওয়ার কাজ শুরু হয়ে যাবে


কিছুটা সময় নিবে এবং মাঝে একবার মনিটরের ডিসপ্লে ফ্ল্যাস করবেভয় পাবেন না কাজ শেষ হলে আবার আগের মত হয়ে যাবে এবং নিচের চিত্রের মত আসবে

এখানে লক্ষ্য করুন আমার পিসির Processor, Memory(RAM), Graphics, Gaming graphics, Primary hard disk এই সবগুলো Hardware এর Rating দেওয়া হয়েছে হয়ে গেল আপনার পিসির Rating দেওয়াএখন একটু ট্রাই করে দেখুনতো পিসি আগের চেয়ে ফাস্ট মনে হয় কিনা
একটি কথা অনেকের পিসি নিজে থেকেই এই রিটিং নিয়ে নেয়, তাই তাদেরকে আর নতুন করে এটা করতে হবে না তারপরেও যদি কেউ দিতে চান তহলে উপরের চিত্রের Re-run the assessment এই অপশনে ক্লিক করুনআর একটি বিষয় যদি আপনার Graphics Driver ইনস্টোল করা না থাকে তাহলে কিন্তু ঝামেলায় পরবেন সেক্ষেত্রে ড্রাইভারটি সঠিকভাবে ইনস্টোল করে নিনত বন্ধুরা আজকের মত বিদায় নিতে হচ্ছেসবাই ভালো থাকবেন সুস্থ্য খাকবেন এই প্রত্যাশায় আল্লাহহাফেজ

 

 

কম্পিউটারকে দ্রুত Open করুন Run Command এর মাধ্যমে

বিসমিল্লাহীর রাহমানির রাহীম
কেমন লাগে বলুন ত কম্পিউটার Open হতে
যদি সময় বেশি নেয়? আমরা  অনেকে হয়ত ধৈর্য্য হারা হয়ে যায়  এই বিষয় টি হয় মূলত
কম্পিউটার Open হওয়ার সময় কয়টি  Program Run হচ্ছে তার উপর ভিওি করে
আপনার Start up Program যত কম হবে তত তাড়াতাড়ি আপনার কম্পিউটার Open হবে
আর এই কাজটি করতে হলে আপনাকে যা করতে হবে তা হল:
1. Click To Start > Run
এবার Run Window আসবে
2. Command লিখার Box এ লিখুন msconfig এবং Ok চাপুন,

তাহলে এমন একটা Window আসবে:

এই খান থেকে Start up Click করুন তাহলে এই রকম দেখাবে:

আপনার যেই যেই Program গুলো দরকার নেই তার টিক চিহ্ন গুলো
ঠিয়ে দিনখেয়াল রাখবেন যাতে System 32 এর কোনটার  টিক চিহ্ন উঠে না যায়
এবার Apply চেপে Ok চাপুন, ব্যস কাজ শেষ
যদি কম্পিউটার Restart চায় তাহলে Restart দিন দেখবেন আগের চেয়ে দ্রুত
Open হবে

 

 

 

কম্পিউটার কম্পিউটার কম্পিউটার কম্পিউটার কম্পিউটার


কম্পিউটার এমন একটি যন্ত্র যা কেবলমাত্র যান্ত্রিকভাবে, মানে যেকোনও রকম বুদ্ধিমত্তা ব্যতিরেকে, গাণিতিক হিসাব করতে পারেএটি প্রথম সোচ্চার ভাবে প্রচার করেন চার্লস ব্যাবেজ, যদিও তার জীবদ্দশায় তিনি এর প্রয়োগ দেখে যেতে পারেননি কম্পিউটার বিজ্ঞান|কম্পিউটার বিজ্ঞানের সত্যিকার সূচনা হয় অ্যালান টুরিং এর প্রথমে তাত্ত্বিক ও পরে ব্যবহারিক গবেষণার মাধ্যমেবর্তমান প্রযুক্তিতে কম্পিউটারের আবদানের অন্তরালে রয়েছে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে মানুষ নিরলস পরিশ্রম, উদ্ভাবনী শক্তি ও গবেষনা স্বাক্ষরপ্রগৈতিহাসিক যুগে গননার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন কৌশল/ প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস বলাযায় প্রাচীন কালে মানুষ সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করতপরবর্তিতে গননার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্রবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস নামক একটি প্রাচীন গননা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়অর্থাৎ অ্যাবাকাস থেকেই কম্পিউটারের ইতিহাসের শুভযাত্রাঅ্যাবাকাস ফ্রেমে সাজানো গুটির স্থান পরিবর্তন করে গননা করার যন্ত্রখ্রিষ্ট পূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে মিশরে/ চীনে গননা যন্ত্র হিসাবে অ্যাবাকাস তৈরি হয়
১৬১৬ সালে স্কটল্যান্ডের গণিতবিদ জন নেপিয়ার গণনা কাজে ছাপা বা দাগ কাটাকাটি/ দন্ড ব্যবহার করেন এসব দন্ড নেপিয়ার এর অস্থি নামে পরিচিত
১৬৪২ সারে ১৯ বছর বয়স্ক ফরাসি বিজ্ঞানী ব্লেইজ প্যাসকেল সর্বপ্রথম যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর আবিষ্কার করেনতিনি দাঁতযুক্ত চাকা বা গিয়ারের সাহায্যে যোগ বিয়োগ করার পদ্ধতি চালু করেন
১৬৭১ সালের জার্মান গণিতবিদ হটফ্রাইড ভন লিবনিজ প্যাসকেলের যন্ত্রের ভিত্তিতে চাকা ও দন্ড ব্যবহার করে গণ ও ভাগের ক্ষমতাসম্পন্ন আরো উন্নত যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর তেরি করেন।। তিনি যন্ত্রটির নামদেন রিকোনিং যন্ত্রযন্ত্রটি তত্ত্বগত দিক দিয়ে ভাল হলেও যান্ত্রিক আসুবিধার জন্য জনপ্রিয় হয়ে উঠেনি
পরে ১৮২০ সালে টমাস ডি কোমার রিকোনিং যন্ত্রের অসুবিধা দূর করে লাইবানজের যন্ত্রকে জনপ্রিয় করে তোলেন
এর পর ইংল্যান্ডের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের আধ্যাপক চার্লস ব্যাবেজ ১৮২৩ সালে ডিফারেন্স ইঞ্জিন বা বিয়োগফল ভিত্তিক গননার যন্ত্র উদ্ভাবন করেন
একটু সহজ করে বলা যায় -
কম্পিউটারশব্দটি গ্রিক কম্পিউটশব্দ থেকে এসেছেCompute শব্দের অর্থ হিসাব বা গণনা করাআর Computer শব্দের অর্থ গণনাকারী যন্ত্রকিন্তু এখন আর কম্পিউটারকে শুধু গণনাকারী যন্ত্র বলা যায় নাকম্পিউটার এমন এক যন্ত্র যা তথ্যগ্রহণ করে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা বিশ্লেষণ ও উপস্হাপন করেএদেশে প্রথম কম্পিউটার আসে ১৯৬৪ সালে

 

 


 

 

 

ক্ষতিকারক কিছু ভাইরাসের ইতিহাস জেনে নিন

কম্পিউটার ভাইরাসের আবির্ভাব হওয়ার পর থেকেই একের পর এক ভাইরাস তৈরি করে যাচ্ছে প্রোগ্রামাররা। এসব ভাইরাসের অনেক গুলোই এতটাই ক্ষতিকর যে বিশ্বব্যাপী আলোড়ন সৃস্টি করেছে। ক্ষতিসাধন করেছে লাখ লাখ কম্পিউটারের, ধংস করেছে মুল্যবান অনেক তথ্য। এমনি কিছু ভাইরাসের ইতিহাস সম্পর্কে চলুন আজ জানা যাক......
CIH বা চেরনোবিল ভাইরাস
৯৯ এর ২৬শে এপ্রিল বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বে লক্ষ লক্ষ কম্পিউটার CIH বা চেননোবিল নামক ভাইরাসের আক্রমণে বিপর্যয়ের সম্মূখীন হয়। টাইম বোমার মতো নির্দিষ্ট সময়ে এ ভাইরাসটি কম্পিউটারকে আক্রমণ করে। একই সময়ে সারাবিশ্বে ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার এটাই সবচেয়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী ঘটনা। কম্পিউটার সিস্টেমে সময় ও তারিখের জন্য ঘড়ি সেট করা আছে। ঘড়ির কাটায় ২৬শে এপ্রিল, ১৯৯৯ হওয়ার সাথে সাথে কম্পিউটারে লুকায়িত সিআইএইচ ভাইরাস বিপর্যয়ের সৃষ্টি করে। বাংলাদেশসহ বিশ্বে লক্ষ লক্ষ কম্পিউটার অচল হয়ে পড়ে। পশ্চিমাদেশগুলোর তুলনায় এশিয়ার বিপর্যয়ের মাত্রা অনেক ভয়াবহ। এই ভাইরাসের ভয়াবহতা সম্পর্কে এন্টিভাইরাস কোম্পানীগুলো বারংবার সর্তক করার সত্ত্বেও এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর উদাসীনতার ফলে এই বিপর্যয় ঘটেছে।
অন্যান্য দেশের তুলনায় যুক্তরাষ্ট্র অনেক কম ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। ব্যাপক প্রচারনার ফলে যথাসময়ে এন্টিভাইরাস আপগ্রড কারায় কর্পোরেট হাউজগুলো এই বিপর্যয় এড়াতে পেরেছে। পিটার্স বুর্গের মেলোন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার ইমারজেন্সি রেসপন্স টিমের মুখপাত্র বিল পোলক বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রে কমপক্ষে ২৩৮২টি কম্পিউটার ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে”।
সারা চীনে ১ লাখেরও বেশি কম্পিউটার CIH ভাইরাসের আক্রমণের শিকার হয।চীনের বৃহত্তম এন্টিভাইরাসের সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রুইজিন কোম্পানীর জিএম লিউ জু একে মহাবিপর্যয় বলে আখ্যায়িত করেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার অবস্থা সবচেয়ে ভয়াবহ। দক্ষিন কোরিয়ার তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী আন বিউং-ইয়প ক্ষমা চেয়ে বলেন, “আমরা এই ভাইরাসটির ধ্বংশ ক্ষমতা সম্পর্কে অজ্ঞ ছিলাম এবং বিষয়টির প্রতি যথেষ্ট গুরুত্ব দেইনি”। তিনি বলেছেলেন, “কম্পিউটার ভাইরাস সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করে তুলতে হবে ও সর্তকতা পদ্ধতিকে আরও শক্তিশালী করতে হবে”। সরকারী সূত্রমতে, দক্ষিণ কোরিয়ায় ৩ লক্ষ কম্পিউটার CIH ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়েছিল। তবে, এন্টিভাইরাস কোম্পানীগুলো দাবি করেছে, ৬ লাখেরও বেশি কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে।
তুরষ্কের র‍্যাডিকেল পত্রিকা জানিয়েছে, বারংবার সর্তক করার সত্ত্বেও, কেউই বিষয়টি তেমন গুরুত্ব দেয়নি। ফলে যা ঘটার তাই ঘটেছে। প্রচুর কম্পিউটার ভাইরাস আক্রান্ত হয়ে অচল হয়ে গেছে। 
বিশ্বব্যাপি সবাই চেষ্টা করে এ বিপর্যায় কাটিযে উঠার জন্য। এই ভাইরাসটি ২৬শে এপ্রিল, ২৬শে জুন ও প্রতি মাসের ২৬ তারিখে আক্রমণ করতে দেখা যায়। এই ভাইরাসের আক্রামণ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য এখনই সর্তক থাকুন।
CIH ভাইরাসের লক্ষণঃ
১. কম্পিউটারের প্রোগ্রাম রান করে না। CIH ভাইরাসের একটি ভার্সন এর জন্য দায়ী। এই ভাইরাস প্রোগ্রামের .exe ফাইলের নাম পরিবর্তন করে ফেলে।
২. কম্পিউটার অন হচ্ছে কিন্তু সি ড্রাইভ পাওয়া যাচ্ছে না।
৩. কম্পিউটার অন করলে কিছুই দেখা যায় না।
ক্ষতিঃ এটি মাদারবোর্ডের বায়োস নষ্ট করে দেয়। হার্ডডিস্কের পার্টিশন মুছে দেয়।
CIH ভাইরাসের ইতিহাসঃ
১৯৯৮ এর জুনের শুরুতে তাইওয়ানে প্রথম সিআইএইচ ভাইরাস দেখা যায়।ভাইরাসের নির্মাতা একে স্থানীয় ইন্টারনেট কনফারেন্সে পাঠায়। তারপর তা ইন্টারনেটে বিশ্বব্যাপি ছড়ায়।
CIH ভাইরাস তৈরি করেন চেন ইং হাও –এর নামের অদ্যাক্ষর অনুযায়ী ভাইরাসটির নামকরণ করা হয়। এ ভাইরাসকে চেরনোবিল ভাইরাসও বলা হয়। এটি ২৬শে এপ্রিল বিপর্যয় ঘটায়। ১৯৮৬ সালের ২৬শে এপ্রিল রাশিয়ার চেরনোবিলে মারাত্মক পারমাণবিক বিষ্ফরণ ঘটেছিল। চেরনোবিলের ২৬শে এপ্রিলের ঘটনাকের স্মরণ করে এ ভাইরাস ২৬শে এপ্রিল কার্যকর হয় বলে একে চেরনোবিল ভাইরাস বলা হয়। একে ‘স্পেস ফিলার’ও বলে। কারণ এটি ফাইলের ভিতরের খালি জায়গা দখল করে। এর কারণে এন্টিভাইরাস ভাইরাসটি ধরতে পারেনা।
সারা বিশ্বের হাজার হাজার কম্পিউটারে বিপর্যয় সৃষ্টিকারী CIH ভাইরাসের সৃষ্টিকারী হলেন, তাইওয়ানের ‘তাতং ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি’র কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবেক ছাত্র ‘চেন ইং হাও’। চেনের নাম অনুসারে এই ভাইরাসের নামকরণ করা হয়। ‘তাতং ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি’র ছাত্র বিষয়ক ডিন ‘লি চে চেন’ জানান, গত বছর (১৯৯৮) এপ্রিলে ভাইরাসটি আন্তঃকলেজ ডেটা সিস্টেমের ক্ষতিসাধন করলে চেনকে লঘু শাস্তি দেয়া হয়। ঐ সময়ের সিনিয়র ছাত্র চেনকে কর্তৃপক্ষ বহিষ্কারের মতো কঠিন শাস্তি দেয় নি কারণ, সে অন্য ছাত্রদের ভাইরাসটির বিস্তার ঘটাতা নিষেধ করেছিল। কিন্তু চেন ভাইরাসবিরোধী কোন প্রোগ্রাম তৈরির উদ্যোগ নেননি। লি বলেন, এক বছরের মাথায় ভাইরাসটি কেমন করে এমন বিপর্যয় ডেকে আনল সে বিষয়টি তিনি বুঝতে পারছেন না।
কেন তিনি এ ভাইরাস সৃষ্টি করেন? আত্মম্ভরিতা থেকেই চেন ইং হাও এটি করেছেন। কিন্তু এই ভাইরাস যে বিশ্বব্যাপী এমন বিপর্যয় ডেকে আনবে তা চেন কখননোই ভাবেনি। এ ভাইরাসটি সৃষ্টির কারণ হিসেবে চেন বলেন, অযোগ্য এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার প্রোভাইডারদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য তিনি এ কাজ করেন। কলেজে থাকার সময় ইন্টারনেট থেকে গেম ও সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে গিয়ে চেন প্রায়ই প্রযুক্তিগত বিপত্তির মুখে পড়তেন। তখনই চেন সফটওয়্যার বিশেষজ্ঞদের বোকা বানানোর জন্য এই ভাইরাসটির জন্ম দেন। এই ভাইরাসটি এন্টিভাইরাস প্রোগ্রামকে ফাঁকি দিতে সক্ষম।
ডেটা রিকভারী করাঃ
CIH ভাইরাসের সবচেয়ে বড় ক্ষতি হচ্ছে এটি হার্ডডিস্কের পার্টিশন তুলে দিয়ে ডেটা আনরিডেবেল করে দেয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞানের ছাত্র মনিরুল ইসলাম শরীফ চেনরোবিল ভাইরাসে বিপর্যস্ত কম্পিউটার ঠিক করার জন্য একটি সফটওয়্যার তৈরি করেন। সি ল্যাংগুয়েজে করা এ সফটওয়্যারটির নাম MRecover1.7। এই সফটওয়্যার দিয়ে মুছে যাওয়া ডেটা পুনরুদ্ধার করা যায়।
ব্রেইন ভাইরাস
১৯৮৭ সালের ১৩ই অক্টোবর আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব ডেলোয়ারে পৃথিবীর সর্বপ্রথম ভাইরাস ধরা পড়ে। এটি যে ডিস্কে আক্রমণ করে সে ডিস্কের FAT নষ্ট করে ফেলে এবং ডিস্ক লেভেল হিসেব ব্রেইন শব্দ লিখে। পাকিস্তানের লাহোরের ব্রেইন কম্পিউটার সার্ভিসেস নামক এক প্রতিষ্ঠানের মালিক দুই ভাই বাসিত আলভি ও আমজাদ আলভী এই ভাইরাস তৈরী করেন। অবৈধ সফটওয়্যার নকলকারদের সায়েস্তা করার জন্যই ফ্লপি ডিস্কে ভাল প্রোগ্রামের পাশাপাশি এই সফটওয়্যার সরবারাহ করে তারা।
বেড বয় ভাইরাস
এটি একটি মেমোরি রেসিডেন্ট ভাইরাস। এটি .com ফাইলকে আক্রান্ত করে। এর ফাইল Growth 1001 bytes. এ ভাইরাসটি Encrypted এ ভাইরাসে আক্রান্ত পিসিতে নিন্মের বার্তা দেখায়ঃ
The bad boy halt jour system…
and
The Bad Boy virus. Copyright © 1991.
ব্যাটম্যান
এটি একটি ফাইল ভাইরাস। এটিও .com ফাইলসমূহকে আক্রান্ত করে। এ ভাইরাসে আক্রান্ত হার্ডডিস্ক কোন ব্যাচ ফাইল পরিচল করিয়ে দেয়। যেমন: INF.BAT তেঃ
@each off
rem
INF
del.INF.COM
ব্যচ ফাইলটি যখন রান করে তখন এ ভাইরাস .com ফাইলকে রিনেম করে।
বিগ জোক ভাইরাস
এটি একটি ফাইল ভাইরাস যা command.com ছাড়া অন্য সব .com ফাইলকে আক্রমণ করে। এটি Growth 1068 bytes সিস্টেমের ক্লক সেকেন্ড কাউন্টার 0 এবং 4 সেকেন্ডের মধ্যে অবস্থান করলে এ ভাইরাস রান করলে পর্দায় প্রদর্শন করেঃ
At last…ALIVE!!!!!
I guess your PC is infected by The Big Joke Virus



Release 4/4-91
Lucky you, this is the kind version
Be more careful while duplicating in the future
The Big Joke Virus, Killer Version, will strike harder
The Big Joke rules forever,
ক্রেজি ভাইরাস
এটি একটি ট্রোজন ভাইরাস। এ ভাইরাসে আক্রান্ত ফাইল রান করলে একটি জীবন্ত চেহারা পর্দার উপরে বাম কোণায় প্রর্দশিত হয়। তখন কোন কী চাপলে প্রদর্শিত হয়ঃ
Hi, I’m Crazy Daizy! I’m format your harddisk! Say goodbye to Your files!Formating….
এ অবস্থায় হার্ডডিস্কের লাইট প্রদীপ্ত হয়। এ ট্রোজন ভাইরাস ২০০-৪০০ কেবির বৃহৎ বৃহৎ ফাইল ইচ্ছামতো নামে বিভিন্ন লেখাসহ তৈরি করে। অতঃপর প্রদর্শিত হয়ঃ
ERROR: No SYSTEM found! No files on drive C: Insert SYSTM disk in drive A: and push any key!
নির্দেশ মতো কাজ করলে ভাইরাস সব .exe ফাইলকে Patches করে। Patched প্রোগ্রাম রান করে। কোন কী চাপা হলে দেখায়ঃ
Pretty day today – isn’t it?
Don’t worry – sing a song!



Life isn’t easy!

No comments:

Post a Comment